লিবিয়ার প্রেসিডেন্ট গাদ্দাফি কে হত্যা করার পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ওবামা তার প্রথম বক্তৃতায় বলেছিলেন গাদ্দাফিকে পরাভূত করতে আমেরিকানদের একটি বুলেট ও খরচ করতে হয় নাই অর্থাৎ আমেরিকান সৈনিক স্বশরীরে লিবিয়ায় নামাতে হয়নি। আমেরিকার স্পেশাল অপারেশন কমান্ড মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধ ও গুপ্ত অপারেশনের মাধ্যমে এই সফলতা অর্জন করেছিল অর্থাৎ কইয়ের (লিবিয়ান) তেল দিয়ে কৈ মাছ ভেজেছে। তদ্রুপ শেখ হাসিনার পতনের পর সাধারণভাবেই ধরে নেওয়া হয়েছিল যে এ দেশে বাংলাদেশী সার্বভৌমত্ব চেতনায় দেশ পরিচালিত করবে ভবিষ্যৎ সরকার গুলো। তা বাস্তবায়ন করতে এদেশের জনগণ বাকি রাজনৈতিক দলগুলো এভাবে এগিয়ে যাবে। কিন্তু ভারত কি বসে আছে? তারা তাদের দাবারগুটি অলরেডি চাল দিয়ে বিশেষ কয়েকটি রাজনৈতিক দলকে করায়ত্ব করে ফেলেছে। ইউনুস সরকার দেশি ট্যালেন্ট ও রাজনৈতিক দল গুলোকে অন বোর্ড না এনে বিদেশি আরাম-আয়েশ পরিত্যাগ করা বিদ্বানদেরকে দিয়ে বেশি দূর এগিয়ে নিতে পারবেন বলে আমি মনে করি না। সেই সাথে অর্থ পাচারের একটি বিষয় তো আছে। সবাইকে একতরফাভাবে কয়েন এর একদিক দেখলে হবে না বিপরীত দিক ও চিন্তা করতে হবে। ভারত তাদের নেরেটিভ বাস্তবায়ন করার চেষ্টা সব সময় রাখবে। আমাদের প্রশাসন ও গোয়েন্দা সংস্থা কি প্রস্তুত তা কাউন্টার করার? জনগণ, রাজনৈতিক দল, সরকার ও সশস্ত্র বাহিনী প্যারা মিলিটারি ফোর্স সহ সমন্বিত ঐক্য গড়ে না তুলতে পারলে দেশের সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে থাকবে।-লেখক: নিরাপত্তা বিশ্লেষক,ঢাকা।

| Mon | Tue | Wed | Thu | Fri | Sat | Sun |
|---|---|---|---|---|---|---|
| 1 | 2 | |||||
| 3 | 4 | 5 | 6 | 7 | 8 | 9 |
| 10 | 11 | 12 | 13 | 14 | 15 | 16 |
| 17 | 18 | 19 | 20 | 21 | 22 | 23 |
| 24 | 25 | 26 | 27 | 28 | 29 | 30 |




